মোঃজিল্লুর রহমান চারঘাট,(রাজশাহী) প্রতিনিধিঃ
চারঘাট (রাজশাহী) ৩০ লাখ টাকার এ প্রকল্পটি অনুমােদন পায়। এখন সড়ক বিভাগের অঞ্চলিক মহাসড়ক
কিন্তু রাস্তা প্রশস্ত হবে জানার পরেও সড়ক ও প্রশস্তকরণের কাজ শুরু হওয়ায় ভাঙা পড়ছে
সমন্বয়হীনতার কারনে তুলে ফেলা হচ্ছে জনপথ বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় ছাড়া ফুটপাত ও ড্রেনের অনেকটা অংশ।
রাজশাহীর চারঘাট পৌরসভার পানির অপরিকল্পিত ভাবে উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করে রাজশাহী সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী
পাইপলাইন, ভাঙা পড়ছে ফুটপাত ও ড্রেন চারঘাট পৌরসভা।
প্রকৌশলী মাে. সামসুজ্জোহা জানান বার বার
পৌর সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন পৌরবাসী, পৌরসভা প্রকৌশল সূত্রে জানা যায়, নগর বলার পরেও কাজ বাস্তবায়নে পৌর কতৃপক্ষ
রাজস্ব হারাচ্ছে পৌর কর্তৃপক্ষ। মুখ থুবড়ে প্রশাসনের বাস্তবায়ন অবকাঠামাে প্রকল্প আমাদের সঙ্গে কোনাে প্রকার সমন্বয় করেনি
পড়েছে এ পৌরসভার শত কোটি টাকার উন্নয়ন ইউজিআইআইপি-৩ এর আওতায় ২৫ হাজার রাস্তা কতটুকু প্রশস্ত হবে তার সার্ভেয়ার রিপাের্ট
৫০০ মিটার দীর্ঘ বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের পাইপ তাদের কাছে পাঠানাে হয়েছে তারপরও কর্ণপাত
চারঘাট পৌরসভার সচিব রবিউল ইসলাম লাইনের কাজ বাস্তবায়ন করা হয়। এ কাজে করেনি। ড্রেন ও ফুটপাতের অনেকটা অংশ
জানান, পৌরবাসীর সার্বিক সুযােগ সুবিধা এবং
ভাঙা পড়বে। পানির পাইপ লাইনও তুলে ফেলা
অবকাঠমাের উন্নয়নে প্রায় ১৫২ কোটি টাকার
কাজের প্রস্তবনা আছে। ইউজিআইআইপি-৩
চারঘাট পৌরসভা
হচ্ছে। প্রথমে সমন্বয় করলে আজকে তারা
এতটা ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হতােনা।
প্রকল্পের আওতায় দ্বিতীয় ধাপের ১৭ কোটি
পৌরসভার সাবেক মেয়র জাকিরুল ইসলাম
টাকার কাজ বর্তমানে চলমান রয়েছে। এই কাজ
বলেন, পৌর প্রকৌশলী স্থানীয়
শেষ হবার কথা ছিল ২০২০ সালের এপ্রিলে। বরাদ্দ দেওয়া হয় ৩ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে সমন্বয় কৱেই উন্নয়ন কাজ
কিন্তু একাধিকবার সময় বড়িয়েও এখন পর্যন্ত সড়ক প্রশস্ত হবে জেনেও অপরিকল্পিত ভাবে বাস্তাবায়ন করা হয়েছে। অপরিকল্পিত কোনাে
কাজ শেষ করতে না পারায় ফেরত গেছে তৃতীয় পাইপ বসানাে হয়। এর ফলে ৬ মাস না যেতেই কাজ করা হয়নি। এ দায়ভার শুধু আমার না।
ধাপের ১৮ কোটি টাকা।
তুলে ফেলতে হচ্ছে পানি সরবারহের পাইপ। এ বিষয়ে জানতে চাইলে চারঘাট পৌর মেয়র
এদিকে বানেশ্বর থেকে ঈশ্বরদী পর্যন্ত অঞ্চলিক ভেঙে পড়েছে পানি সরবারহ ব্যবস্থা । একরামুল হক বলেন, পূর্বের মেয়রের
মহাসড়ক প্রশস্তকরণের কাজে তুলে ফেলতে এদিকে ফুটপাত ও ড্রেনেরও একই অবস্থা। অপরিকল্পিত কাজের দুর্ভোগ আমাদেরও
হচ্ছে পৌরসভার নতুন স্থাপন করা পানির পাইপ পৌরসভা কর্তৃপক্ষ সড়ক বিভাগের সাথে সমন্বয় পােহাতে হচ্ছে। পানির পাইপ তুলে ফেলা
লাইন, ভাঙা হচ্ছে ফুটপাত ও ড্রেন। জাতীয় ছাড়া নিজেদের খেয়াল খুশিমত আঁকা বাঁকা হয়েছে। তবে আমরা পৌরসভার নিজ খরচে
অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির করে নির্মাণ করে ড্রেন ও ফুটপাত। প্রায় ১৭ কিছু কিছু জায়গায় পানির লাইন সচল চেষ্টা
(একনেক) সভায় ২০২০ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি কিলােমিটার রাস্তা ও সাড়ে ৫ কিলােমিটার ড্রেন করছি। আর প্রকল্প বর্ধিত করে তৃতীয় ধাপের
আঞ্চলিক মহাসড়ক উন্নীতকরণে ৫৫৪ কোটি বাস্তবায়নে বরাদ্দ ছিল প্রায় ১৭ কোটি টাকা। ১৮ কোটি টাকার বরাদ্দ নিশ্চিতের চেষ্টা চলছে।
Leave a Reply